কুলিয়া ইউনিয়নের ২০ কিঃমিঃ জুড়ে বিস্তৃত নদী পথ।দক্ষিন-পশ্চিম পাশদিয়ে বয়েগেছে ইছামতি নদী,যা বাংলাদেশ এবং ভারতের সীমানাকে বিভক্ত করে রেখেছে ।বর্তমান প্রায় ১২ টি খাল আছে যে গুলোর মাধ্যমে পানি নিষ্কাশিত হয়। খালগুলোর অধিকাংশ ভরাট হয়ে গেছে।কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ জলাবদ্ধতা নিরসনে কিছু খাল খনন করেছে। বাদ বাকি যে খাল গুলো বাকি আছে তা যদি খনন করা না হয় এবং এর মুখের স্লুইচ গেট অপসারন করা না হয় তাহলে কুলিয়া ইউপির বিস্তৃন্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।বর্তমান এসব খাল খনন করতে পারলে বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশনের যেমন অসুবিধা হবে না তেমনি জলাবদ্ধতার নিরসন হবে । তাই কুলিয়া পরিষদ বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস